বাজারের লোকজন জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সাত্তার তাঁর দোকানে তালা মেরে চলে যান। পরে তিনি সকালে এসে দেখেন তার দোকানে অন্য একটি তালা মারা আছে। তার তালা নিচে ভেঙে পড়ে আছে। পরে দোকানের ভেতরে ঢুকে দেখেন সেখানে চার মণ মাছ নেই।
পরে নৈশপ্রহরী আবদুর রশিদকে বিষয়টি জানানো হলে তিনি জানান, ওই দোকানে রাত সাড়ে ১১ টার দিকে তালা না দেখেতে পেয়ে তিনি নিজেই একটি তালা মেরে দেন। পরে সকালে তিনি সেই তালা খুলে নিয়ে যান।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, তিনি রাতে একটি অটোতে করে মাছ নিয়ে যেতে দেখেছেন। তিনি ভেবেছিলেন সাত্তার নিজেই মাছ নিতে বা রাখতে এসেছেন।
ইলিশ বিক্রেতা সাত্তার বলেন,‘ আমার দোকানে গতকালই সাত মণ ইলিশ মাছ আনা হয়। কিন্তু সকালে এসে দেখি তালা ভেঙে চার মণ মাছ নিয়ে গেছে চোরেরা। এখন দোকানে তিন মন ইলিশ মাছ আছে।’ সাত্তার বললেন, ‘এ ঘটনার পর এখন পথে বসে গেছি।’
চুরির বিষয়ে নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিবারন চন্দ্র বর্মণ বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে এমনি ঘটলে আইনগত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।